লক্ষ্মী আসছে ঘরে ঘরে,সরস্বতী কাঁদে দূরে
গনেশ গিয়েছে উল্টে পাল্টে।
কিন্তু কার্ত্তিক বেশ রশেবসে
প্যাঁচার গায়ে হাত বুলিয়ে সুখ নিচ্ছে সাল্টে ।

দুমদাম শব্দে জিনিসের দাম বাড়ে
খ্যাপা বুনো একটা ষাঁড় নিঃশ্বাস ফেলে ঘাড়ে।
ডেকোনা ভুলে এখন ওরা ঘুমের দেশে
অসময়ে ভাঙালে ঘুম নিশ্চিত যাবে ফেঁসে ।


এক সময় থেমে যায় বুলি
উঁকি মেরে দেখি জীবনের ঝুলি
কতটা পেলাম কতটা দিলাম আর কতটুকু বাকি
কিচ্ছুটি নেই পড়ে, আছে নিঃসীম শুন্যতা সবটাই ফাঁকি।


অবশ্যই সূর্যের ধার করা কিরণে উদ্ভাসিত এই দিবস
     নইলে কোথায় হারিয়ে যেতাম ঘন-তমসার অন্ধকারে।
বুকের ভিতর এই যে সমীর এইযে ঝরঝর ঝরে বরিষধারা
     তাইতো সারাজীবন কৃতজ্ঞতায় থাকি মাথা নত করে।