অন্য বাঁকে অন্য কোথাও, এগিয়ে চলি নিজের দেশে;
ঐ যেখানে রাস্তা হটাত শেষ, মজা নদীর কাছে এসে ।
নদীতে নেই তেমন জল,পায়ের পাতায় স্নিগ্ধ সীমন্তিনী
ধারা আছে ধারা তবেই না সে নদী নাম যে স্রোতস্বিনী।
এপার থেকে ওপার, বাঁশের সাঁকো শব্দ করে মর্মর।
অলস দুপুর নৌকাগুলো কাজ হারিয়ে সদ্য বেকার।


বাঁশের গাছে ফুল ধরেছে, জনশ্রুতি আকাল হবে মিতা ;
লক্ষীর ঘরে আকাল বাঁধা ঘোমটায় তোলে কলমীলতা।
গাজন তলে উড়ছে হলুদ কাপড় নিত্যি বাড়ে সন্ন্যাসীরা;
রাত ফুরিয়ে গঞ্জ থেকে ফিরছে মেয়ে ক্লান্তি চক্ষুভরা ।
সহ্য হয়না কুহুধ্বনি কোকিলটাকে তাড়িয়ে বেড়ায় কাক;
ছেলের দল লাগায় ছুট বাজনা শুনে কুরুর কুরুর তাক ।