ইচ্ছাতো হতেই পারে
কারোর মাথাতে কাঁঠাল ভাঙতে ।
তাতে তার যা ক্ষতি হয় হোকনা ।
সেতো আমাদের লোক ছিলনা ।
ইচ্ছাতো জন্ম নিতেই পারে
জল কেলিতে রানীর শীত লাগতেই পারে ।
প্রজাদের কুঁড়েঘর পুড়িয়ে উষ্ণতা মেটাবে ।
উষ্ণতায় চোখের জলখরচ কে খবর রাখে ?
ইচ্ছাতো জাগতেই পারে
বিভোর হয়ে রাজা শুধু বীন বাজিয়ে যাবে ।
আগুনে পুড়ে খাক হচ্ছে হোক নগর প্রান্তর ।
রাজার ভ্রূক্ষেপ নেই, থাকার কথাও নয় ;
ইচ্ছাতো দল বুঝে হয় তাইনা?
কারোর মাথায় কিভাবে তুবড়ি জ্বালানো যাবে ।
এমনটা কেউ কখনো করেনি, দেখাই যাকনা ।
দৃশ্যটা এক্কেবারে যন্ত্রপটে বাঁধিয়ে রাখতে হবে ।
ভয় আর নিজেদের জয়-উল্লাস দেখুক জনগণ ।
প্রতিবাদের বীজ অতি সহজেই হবে ধ্বংস ।
ভাবনা কি ? মাথার উপর রাজছত্র যখন আছে ।


ইচ্ছাতো জাগতেই পারে জনগনে
তখন প্রতিবাদী বীজ ফিনিক্স পাখির মতন,
ধ্বংসস্তূপ থেকে মাথা ফুঁড়ে আকাশে উড়বেই উড়বে ।