সুখের ঘরে বুক শুকিয়ে মুখ লুকোলি
অসুখ আসে রক্তকণার ফল্গু বেয়ে।
চেতন থেকে অর্ধ চেতন বিবশমনা,
পাহাড় ভাঙ্গা কঠিন সময় আসছে ধেয়ে।


দিন ডাকাতি রামধনুর ঐ রঙ চুরিয়ে,
সেই রঙ্গে কি ফুলের রেণু উঠবে রেঙ্গে?
উল্টো পুরান উলটে দিলো সব ইতিহাস,
নে খুঁজে নে মুক্তো মানিক হৃদয় ভেঙ্গে।


বদ্ধ ঘরে দৃষ্টিহীনের জীবন যাপন,
জানলা বেয়ে দস্যি রোদের দামালপনা।
অন্ধকারের নিকষ কালো শুন্যি খাতা,
আয় না লিখি মেঘ কবিতা দু-একখানা।


ব্যবসায়ী মন সন্ধ্যেবেলার হিসেব নিকেশ,
শুন্যিখানা ডাইনে থেকে পালায় বামে।
গরমিলেরই গরম হাওয়া যায় বয়ে যায়,
উদোম শিশু খায় ধুলো খায় বাঁচার নামে।


ফের সকালে চৈতি মাসের সূয্যি ওঠে,
ফের ভরে নেই বুকের খাঁচায় নূতন হাওয়া।
আকাশ জুড়ে ওপরওয়ালার মিষ্টি হাসি,
ফের শুরু হয় জীবন নদীর দাঁড়টি বাওয়া।