নাহ, আর বুঝি হল নাকো ধর্মেতে থাকা
জোনাক পোকার পারা পুরনো পেত্যয়গুলো
যায় বুঝি ভেঙ্গে।
ত্যানা হয়ে ঘর মোছে শেষে, ছেঁড়া গামছার মত।
হাত পা ভাঙ্গলে তবু সামলানো যায় কিছুদিন।
হাঁকুপাঁকু যদিওবা করে এই মন।
খিদের তো দোষ নেই কোন…
তবুও বাঁচা তো যায়?
বিশ্বাস যদি বা ভাঙ্গে, তাহলে বিপদ
মন মরে গেলে,
বেঁচে থেকে লাভ কিবা হয়?
বল না হে…
আস্তিনে ছুরি নিয়ে, মুখে মিঠে হাসি,
বড়ই আপন সব।
কখন হল যে বেইমান!
করেছে বাঁশের চাষ।
পলাশের রঙে, রক্তের ছায়া খোঁজে সব।
খেলছে মানুষ নিয়ে,
সবাই হয়েছে ভগবান।
কপালে তিলক কেটে ফন্দী ফিকির চলে
কার চালে আগুন মানায়।
চেঁচিয়ে চেঁচিয়ে এরা
মিছিলে মিছিলে হাঁটে
করে চলে মিথ্যের বেসাতি।
এই সব দেখি আর ভাবি,
এ ধর্ম সইবে না আর।
এবার বিধর্মী হব।
মানুষ না হলে পরে, ধর্ম ধুয়ে কি জল খাবো?