নক্ষত্রের রাতে আকাশ পানে তাকিয়ে দেখি
ধ্রুব সব দীপশিখা মিটিমিটি জাগে,
তারা গুলো বড়ই নিঃসঙ্গ আজ!
দাড়িয়ে প্রহর গুনছে প্রণয়ের,
এ যেন অপেক্ষার নিরব পরাজয়তা।


এক কল্পনার অপ্সরীর তরে সেরূপ আকণ্ঠতা।
চিকন ভ্রু-যুগলের নিম্নে,কাজলে আঁকা পাপড়ি
আর তারই গর্ভে আবাস গড়েছে কৃষ্ণ বৃত্ত।
সুশ্রী মুখ অবয়বে দাগ কেটেছে পবিত্রতা,
যেন সে পৌরাণিক দেবীর প্রতিচ্ছায়া।


বাতাস বয়ে আনে পথিকের ক্লান্ত হৃদয়ে সস্তি,
রূপালী ঝর্না বয়ে চলে সাগরের অতলে,
জোসনার রঙ রাঙ্গিয়ে দেয় রসিকের মন সযত্নে,


অস্পর্শিয়া,
তোমার রুপে আলোকিত আজ তব অঞ্চল।
প্রজাকুল ব্যাকুল চাতক দেখিতে সেই উজ্জ্বল,
ছুঁতে নাহি পারে কেহ,দেখিবার বাসনাই পরম মোহ;
রাজ্য চলে তোমার সুরে,যেমন নাচাও তেমনি নাচে।