ভোরের ডাক হাতে দাড়িয়ে ছিলাম,
স্বপ্ন ছিল বুকের গভীরে।
আষাঢ় আসেনি তখনো,
ফাল্গুনের দিন গুলোই কেমন আষাঢ়ে।
নেমেছিল প্রভাত শ্রাদ্ধ,
দিনের ক্লান্তি আর
গ্লাস ময় অ্যালকোহলের ঝাঁঝালো সন্ধা,
কখনো নির্জন দুপুরেও ভাতের দোকান ফেলে অন্ধকার বারে পেট শুদ্ধি।
এসবে স্থায়ী নেই খুব বেশি,
দরকার ফুলে ফুলে অমৃত বিতরণ,
যা একটি হাতেই ফুলেলা হয়ে উঠে,
ঠিক যেন ভ্রমে মুহ্যমান অনুভূতি।
আমার দৃষ্টি বন্ধ হয়ে নিশ্বাস্বে কষ্ট হয়,
আত্মায় আত্মায় ভাবনার চিত্তঅশুদ্ধি,
কত সহজে মনের বণ্টন,
কিছুই যেন নয় নতুন নতুন প্রবেশে।
মনে হয় কোটি নামাজির
একটিই জায়নামায,
ওতেই হবে আযান-সেজদা,
হাত উচিয়ে নতুন ক্রন্দন-হাসি-প্রার্থনা।
গনিকালয় থেকে মসজিদ দুটোই টেনেছিল,
অসম দুঃখে বেশ্যার বুকে ভদ্রতা,
নিরুপায়ে কান্না শুকাতে মসজিদে মনচারী,
শেষটাই যাওয়া হয়নি আর সে দুই বিপরীত স্থানে
ধরে রেখেছিল মাথায় হাত বুলিয়ে দ্বিতীয় স্বত্বা।