গরীবের ঘরে চাঁদের আলো যখন নুয়ে আসে,
মাঠ পেরুলেই শিয়াল্গুলো হাক মারিয়া ডাকে।
স্বপ্নপুরির রাজকন্যা জানিনা কখন কিযে ভাবে
দিবা রাত্রি এক করিয়া তন্দ্রা ঘুমে স্বপ্ন দেখে।


আবারো সেই চিরচেনা সুর বাঁজে কানে কানে
জানিনা আমি আবার কি নৃত্য আমায় দেখাবে।
সুরেলা গীতি যাইবা থাকুক- আকারে সাকারে
প্রকৃতি তার নিজস্য নিয়মে চলিবে চলবে ।


স্বপ্নগুলো এমনি কখনো জ়েগে কখনো ঘুমিয়ে
থাকিতে রাতদিন প্রকৃতি নিজস্য রূপ বদলাতে
পারে কি ভাই বিষন্নতায় ঘুমিয়ে দেখা স্বপনে।


তাই বলছি তাদের যারা ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখছেন
দেখলে নিজেকে দেখুন অন্যকে নয় কারণ সে
আপনার নয় বাস্তবে ।


যারা জেগে দেখছেন ভাবলে ভাবার মত ভাবুন
আসল স্বপ্নকে কাছে ডাকুন, কাউকে খুঁজবেন
খোঁজার মত খুঁজবেন নইলে নিজেই নিজের
অনুশোচনায় ভুগবেন ।


সবার মাঝে থেকেও আমি সবার আমি তোমার
আবার একাকীর্তে ডাক বলেই কলঙ্ক হলেও
মধুর প্রেমে আমি তোমার ।


চোখের পাতায় স্বপ্ন একে মিছে মন ভুলায়োনা
অযুথ মানুষের বিড়ম্বনার স্বীকার করে আমায়
ভুল বুঝিয়ে নিরর্থকতার পরিচয় দিওনা।


প্রকৃতির লিলা শুধু প্রকৃতি জানে অন্যে বুঝেনা
প্রকৃতির জ্বালা যন্ত্রনা না বুঝে তার নামে ভুল
ইতিহাস রচনা করে নিজেকে রূপকার্থে ব্যবহার
করে নিছক ছেলেখেলা করোনা।


ছোট গল্পের লেশ শেষ হয়না বিয়ের পিড়িতে
প্রকৃতির আসল সৌন্দার্য মেলে মৃত্যুতে, জন্ম
আমার নতুন করে সেই প্রেমের পূণরাবৃত্তিতে।


প্রেমের ফুল ফুটেছে ঠিকি নটোবরের মনে
দেখার মত চোখনা থাকলে দেখবা কেমনে
দেখতে যদি হয় বাসনা আইসো গোপনে।


প্রেমের ঘাটে সবাই পার হয়ে গেছে ,
আমার এখন যাবার সময় হয়েছে,
কিযে লিলা চারিদিকে প্রেমের ফুল ফুটেছে
কিন্তু নটোবর না জানি আগের মত নাচিছে।


লুকান সেই মনের কথা যায়না বলা যথাতথা
বুনবো কথা নতুন করে রায় মনের মত করে
মাঝে মধ্যে মুখ ফসকে কই রাধারানিরে পেলে
করিনা কাউকে নিরাশা কারণ অবুঝ যেমন
প্রকৃতি তেমনি তার অবুঝ ভালোবাসা।