থমকে দাড়ায়ে দু'হাত বাড়ায়ে
             ঊর্ধ পানে চায়,
বস্তাবৃত ভুষণ বৃক্ষ তলায় আসণ
          সে পঁচা-বাসি খায়।


মেঘহীন গগণ বিরহী মন
         নাচে  অবেলায়,
লুটুপুটে দেহ সাথে নেই কেহ
         খেলে সে ধুলায়।


সে যে জঠাধারী,তার কন্ঠভারী
          সে যে উম্মাদ,
কেমনে জীবণ হল যে এমন
        জানে প্রিয়নাথ।


জঠাধারী চলে চলে হেলে দুলে
        মুখে কি যে বলে,
প্রেমের লোনা জলে পুরে অনলে
        জীবন বিফলে।


বিনিদ্রায় কত রাত হয়েছে প্রভাত
          দুর থেকে দুরে,
ঘুরে আর ফিরে সময় নামের হিরে
          গেল সদা ফুরে


মিছে মায়ায় স্মৃতির কায়ায়
  জেগে উঠে নীল বেদনায়,
মুখে যা আসে বলে আর হাসে
 চোখে জল ছল ছল কান্নায়।


না আছে খানা নাই প্রিয় জনা
      না আছে কোন ঠাঁই,
কেমনে প্রাণ  করছে দান
      তারে মালিক সাঁই।


আঁধার ঘুট ঘুটে হেথা সেথা হাটে                       
        চলে বিরামহীন,
নাই তার ভয় নাই পরাজয়
        নাই কোন ঋণ।


নাই কোন সংঘাত না আছে প্রতিঘাত
        চলা অনার্গল,
অাচরনে তার ফুঁটে উঠে বার বার
     সে দ্বীনের পাগল।