চল দাদু ভাই,
আমারা এখন ঘুমায় ।
না ঘুমাইলে, আঁধার ঘরে,
আসবে এখন ভয় ।
না ঘুমাইলে ভয়গুলো সব,
করবে তোমায় ধাওয়া ।
ঐ শুনা যায় খোলা মাঠে,
শেয়াল গুলো ডাকছে হুক্কা হুয়া ।
না দাদু, ঘুম আসে না,
চলেন বাইরে যায় ।
আপনার কাছে জ্যোসনা রাতে,
’চাঁদের বুড়ির’ গল্প শুনতে চাই ।
না দাদু ভাই বাইরে যাওয়ার,
কোন দরকার নাই ।
চাঁদের বুড়ি চাঁদে বসে,
করছে কাঁথা সেলাই ।
আমাদের কারনে যদি তার,
কাজ ভেস্তে যায় ।
অমনি এসে ধরবে তখন,
বাঁচার উপায় নাই ।
তার চেয়ে ভালো,
চলো, আমার এখন ঘুমাই ।
আচ্ছা দাদু ! চাঁদের বুড়ি,
খায় কি ?কখনই বা, ঘুমাই ?
চলেন দাদু ! চুপি চুপি,
চাঁদের বুড়ি দেখতে যাই ।
নারে দাদু, আমাদের
যাওয়ার উপায় নাই ।
চাঁদের বুড়ি দেখতে হলে,
আগে উড়তে শিখতে হয় ।
কেমনে দাদু উড়তে হয়,
আমায় বলেন উপায় ।
তাড়াতাড়ি বলেন দাদু ,
আমি উড়তে শিখতে চাই ।
আরে দাদু ভাই এখন নয়,
আগে বড় হও ।
পড়া-শুনা করে
তুমি পাইলট হলে,
চাঁদের বুড়ি দেখতে যাবো,
বিমানে চড়ে ।