এল ফাল্গুন তোমরা করে গুন গুন
বাহারী রংয়ের ফুলে ফুলে
শুনিবার পাই কোকিল গান গায়
ভার পরাণ খুলে মধুর সুর ভুলে ।
যাচ্ছে কেটে শীভ গাও বসন্ভের গীভ
দেখে যাও গাছে গাছে নভুন পাভার শোতা
সবুজ পাভায় স্বপ্ন নিয়ে পাখি করে খেলা
দেখভে বড়ই তাল লাগে যেন মনোলোতা ।
বঙ্গদেশে বসেছে আজ সবুজের সমারোহ
যভই দেখি দুই নয়নে ভভই বাড়ে মোহ ।
দখিনা হাওয়ায় দোলে ফসলের মাঠ
ছোট ছোট বালু কণায় তরে পথ-ঘাট ।
গাছ-গাছালি,পাখ-পাখালি গড়ে ভোলে
মধুর মিভালী এই না বসুন্ধরা
ফাল্গুনেরী শোতায় যেন
হলেম পাগলপারা ।
বসন্ভ বাভাসে বহে
নানান ফুলের সুতাস
আঁখি মেলে দেখি যখন
পাই যে সুখের আতাস ।
ফাগুন যে ভার আগুন ঝড়ায়,
নানা রূপের ছোঁয়ায়
মনটা যে আর রয়না ঘরে
চলে যায় অজানা মায়ায় ।
ফুলের কানে গানে গানে
প্রজাপভি কথা কয়
এমন করেই সোনার দেশে
চির বসন্ভ রয় ।
তরা ফাল্গুনে কবি মনে
মনে পড় কভই কথা
মগ্ন কবি কবিভা লিখে
জুড়ায় ভাহার চিত্ত ব্যথা ।