বাঙালী আবেগের জাতি, আবেগ আছে বলেই ৫২ এসেছিল, এসেছিল ৭১, লড়েছে বাঙালী শেষ রক্ত বিন্দু দিয়ে!


এরপরেও আঘাত এসেছে, এসেছে বন্যা, দুর্ভীক্ষ, বির্পযয়।
তবু ঘুরে দাড়িয়েছি আমরা, এখানেও আবেগ হার মানেনি। ঘুরে ফিরে এসেছে লঞ্চডুবি, এসেছে ফিনিক্স, এসেছে তাজরিন, দানবের মত কালো নখর দন্ত বসিয়েছে জাতির বুকে, হারিনি জিতেছি!!
আবার আঘাত হেনেছে রানা নামের এক হিংস্র জানোয়ারের অর্থ লোলুপ দৃষ্টি।
কেড়ে নিল শত শত তাজা প্রাণ, তবুও হার মানি নি আমরা, জানি এ বিপর্যয় কিছু নয়, কাটিয়ে উঠবই। কারণ আমাদের আছে মাতৃভুমির প্রতি ভালবাসা, আছে দেশপ্রেম, আর আছে সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত অসীম আবেগ।
কিন্তু এই আবেগ নিয়ে দেখেছি নগ্ন রাজনীতির খেলা খেলতে, আবেগ কে পুঁজি করে এদেশের ধান্দাবাজ ছাত্রনেতা নামক কুলাঙ্গারদের একে ওকে সহযোগীতার নাম করে চাঁদা তুলে আমোদ-ফুর্তি করতে দেখেছি অসংখ্যবার।
এইতো সেদিন পদ্মা সেতুর চাঁদা তুলতে যেয়ে মারা পড়লো রাজশাহীতে।
আপনাদের সবার কাছে আমার অনুরোধ দয়া করে আমাকে ভুল ভাববেন না।
আপনারা কেউ সহযোগীতা করতে চাইলে বুঝে শুনে সহযোগীতা করুন, একটু ভেবে দেখুন কার হাতে তুলে দিচ্ছেন আপনার কষ্টের দানকৃত অর্থ।
আপনার সতর্কতাই পারে আপনার দান কৃত অর্থ সঠিক ভিক্টিমের হাতে তুলে দিতে।
ঐ সব ধান্দাবাজ পৈসাচিক মানুষিকতার ছাত্র নামক কুলাঙ্গারদের হাতে টাকা তুলে না দিয়ে বুঝে শুনে দান করুন।
এতে একজন হলেও প্রকৃত অসহায় মানুষটিই পাবে আপনার দান কৃত সম্পদ।