সবুজ ঘাসের মাঠে স্নান করে এই ভর সন্ধ্যায়,
কয়েকটি মেহগনি গাছ কালো প্যাঁচাদের সাথে।
ক্রমশ হচ্ছে ঘোলা দৃশ্যমান সব গাড় অন্ধকারে,
তবু আমি বসে থাকি ছমছমে এই মাঠে একা,
অরূণা আসবে ফিরে, কোন এক গোধূলিতে,
এমন কথারই স্বাক্ষর ছিলো গল্পের জবানিতে।
নক্ষত্রের আলো হাতে নিয়ে বলতাম আমরা,
ফিরব চুপিসারে এই মাঠে জোনাকির আলোয়,
সংসারের সব শব্দ শেষ হলে, ঘুমালে সবাই।


উত্তর আধুনিক চিত্রকলার মতো সবই ধোঁয়াটে,
মাঠ, বাড়ি, গাছ মিলেমিশে বানিয়েছে কোলাজ।
জলের রুপালী স্রোত বেমানান ভাবে জ্বলছে,
নিকষ আঁধারেও আকাশের আলো নিয়ে বুকে।
সেইসব ছায়াদের পাশে নিঃস্তব্ধ হয়ে বসে থাকি,
অশীরিরি হয়ে ভবিষ্য সময়ের খাতায়,
অরূণা দিয়েছে কথা, শুধু সেই অদৃশ্য আশায়।