আমাকে ফিরে যেতেই হয়
প্রতিরাতে ময়না তদন্তে।
লাশ কাটা ঘরে গভীর রাতে
দু গ্লাস হতাশা গিলে ফেলি,
মাথায় শুরু হয় ঘোর,
চারিদিক টলমল করে আসে।
তারপর সদ্যমৃত মনটা কে
কাটাছেড়া করতে থাকি
ইচ্ছেমত।
রিপোর্ট লিখি: "আত্মহনন।
সম্ভাব্য কারন: মানসিক ক্ষুধার
তীব্র যন্ত্রনা"
মাননীয় মস্তিষ্ক মহাশয় রিপোর্ট
পেয়ে একই রায় দেন:
প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হোক।
আমি সকাল হতে রাত অব্দি
মানসিক খাদ্য খুঁজে ফিরি
ফিরে দেখি মন টা আবার
দড়িতে ঝুলছে।
আবার সেই পোস্টমর্টেম, সেই একই
রিপোর্ট, সেই একই রায়।