আকাশ-পাতাল ছোঁয়ে বিষুব হতে মেরুর দেয়াল
একটা সুর লক্ষ কণ্ঠ, সাথে প্রতিটি চোয়াল।
ঝলমল রোদ্দুরে টিক টিক ঘড়ি ঘুরে বেলা এগার
আপন বচন শেষ, সায় এলো শেষ-মেষ; করো মেলডি শুরু।
বাক্য একটাই, “আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি”
দেখেছে পৃথ্বী নতুন রূপ, শুনেছে নব রূপে অট্টহাসি।
বিশাল অঙ্গকোষে এসেছে সব স্ব-স্ব খোশে
হীনরা সব ভিন্ন ভাগে মিশে দেয় বিশ্রী দোষে।
তবুও এ বিজয় তিতো নয় যবে মিশেছে দারিদ্র্য-মধ্যবিত্ত-তালেবর
এসেছে বৃদ্ধ-যুবক, নবীন দম্পতি ছাত্রছাত্রী লক্ষ শিশু-কিশোর।
প্যারেড গ্রাউন্ডসহ সারা বঙ্গ কোন শিকলের বৃত্ত... ...
নয়নাভিরাম নীরোগ লাল-সবুজ খন্ড নতুবা নবীন নক্ষত্র!!
এই সবুজ খন্ড দৃশ্যের স্থায়িত্ব পয়েন্ট ওয়ান সেকেন্ড নয়
যতদিন থাকবে নয়ন ততদিন হবেনা তার তিলসম ক্ষয়।
আর এর মানে ব্যর্থ রাজার মুদ্রা কিংবা দিনার,
উচ্চতা ভাবার পূর্বেই মাটিতে মিশবে দুবাইয়ের খলিফা মিনার।
বিজয়ের কখনো দাম হয়কি? তবুও বলছি হারবে জহরত
প্রাপ্তির দেয়ালে নকশা এঁকে, তা তরুণদের জাগ্রত মহরত।
উজ্জীবিত এ জাতি অশেষ শ্রদ্ধায় বুনেছে স্বপ্ন ছাঁচ
নতুন বিনীত পালক তোমার অঙ্গে তাকাও ছাব্বিশে মার্চ।
        
      (২৬।০৩।২০১৪)