জাতের নামে বজ্জাতি সব ধর্মের নামে ভন্ডামি?
ধর্মের ওই দোহাই দিয়ে করছে শুধু গুন্ডামি।
ধর্মীয় ওই মায়াজালে চলে ধর্মীয় কেবল উস্কানি,
টিকি দাড়ির ওই ভণ্ড গুলো দেয়, ধর্মীয় দ্বন্দ্বের ফুসলানি।
মন্দির আর মসজিদ এখন বিদ্বেষ তৈরীর কারখানা,
পাগলের মত তবুও ছুটি, যদিও আমাদের সব জানা।
ধর্মীয় ওই স্থান গুলি সব ব্যবসায়িক সু প্রতিষ্ঠান,
ধর্মের আড়ালে ওখানে রয়েছে টাকার সঙ্গে নাড়ির টান।
মসজিদ আর মন্দির কেবল শয়তানদের মন্ত্রণাগার,
সামনে থাকে ধর্মীয় জৌলুস পেছনে থাকে অস্ত্রাগার।
প্রণামী নামক ভিক্ষাথলিতে সারাদিন ভিক্ষা যত আসে,
ধর্মীয় পান্ডারা ধনী হয় তাতে, গরিবেরা চোখের জলে ভাসে।
ভগবান আজ সহজলভ্য মোড়ে মোড়ে তার প্রতিষ্ঠান,
শব্দে আর পানীয়তে চলে সু-সাদর তার আহ্বান।
পাপাচার আর অন্যায় করে ধর্মের নামে সহায় হই,
ধর্মের নামে ভন্ডামি করি আসলে আমরা ধার্মিক নই।
ভগবান আর আল্লাহ সে তো, মানুষের মাঝে বিরাজমান।
না বুঝে কেবল মানুষ ছেড়ে ভন্ডদের করি জয় গান।
সামনে কেবল ধর্মের দোহাই গোপনে চলছে মহাপাপ।
সত্যিকারের ধার্মিক যদি! হয় না কেন অনুতাপ?