চুক্তির চাষে কার মুক্তি ? বহুজাতিক, চাষি নাকি ভোক্তার      
নাকি কেবল পুঁজিপতিদের মুনাফায় আসবে কোটালের জোয়ার  
ব্যবস্থাটা বেশ, মধ্য সত্ত্ব ভোগীরাই মানুষের ইচ্ছা সম্পদের দখলদার    
চাষি থেকে সাধারণ ভোক্তা প্রয়োজন মেটাতে কিনবে, দিয়ে গুনাগার।    


চাষি পাবে মূল্য, চুক্তি মত সার বীজ পানি কীটনাশক বেচবে পুঁজিপতি
কাদের মদতে বহুজাতিক গোষ্ঠী বলে?  এতে শুধুই লাভ নেই ক্ষতি
চাষির পণ্য স্নো পাউডার মাখিয়ে চাষিকেই বেচবে বহুগুন দামে, এটাই কেত্তন  
নীল চাষের কথা ভুলেছে মানুষ, চুক্তি চাষেই কি তবে আবার গোড়া পত্তন!


চুক্তি অনুযায়ী চাষির ইচ্ছা অভিজ্ঞতায় নয়, বহুজাতিকের নির্দেশে হবে চাষ
আলো ঝলমলে মলে বিকোবে পণ্য, সাধারন মানুষের বাজার হবে ইতিহাস
ধান পাটের জমিতে স্ট্রবেরি, সবজীর ক্ষেতে লেমন গ্রাস অথবা সরু মোটা বাঁশ
প্রতিদিন বহুজাতিকের মুনাফার থাবায় জীবন সঁপে করলেও মানুষ হাঁসফাঁস।


ভাত রুটি মুড়ির বদলে চাষি বা ভোক্তা কিনবে স্নো পাউডার মাখানো পাস্তা
বিজ্ঞাপনের তোড়ে বহুজাতিক বোঝাবে ভাত রুটির চেয়ে ভালো, এই পণ্য সস্তা।  


সোনারপুর
৭/০৯/২০২২