আঁচড় দেখা যায়, তা যেমনি হোক, হয়ে থাক যে ভাবে
দেখা কি যায় তার প্রান্তিক সীমা, যে থাকে শুধুই অনুভবে
পাতায় পাতায় নিদ্রাহীন শিশির, এক অস্তিত্বের সাক্ষী থাকে
শান্ত, নিরুত্তাপ অবয়ব, নির্লিপ্ত লাভার স্রোত জ্বালামুখে।।
স্রোতস্বিনীর নির্মল হাসিতে ধুয়ে যায় সব, কত ভাবে
হয়ত যন্ত্রনার, কোথাও আনন্দের, ঠিকানা কেবল অনুভবে
অঝোর বৃষ্টির তান্ডবে হাহাকার, মনের চরও হয়ত ডোবে
ক্ষণজন্মা অনুভবই স্রষ্ঠা, বাস্তব, অবাস্তবের কাব্যিক বৈভবে।।
সোনারপুর
১৩.০৮.২০১৭