শরৎয়ের দূপুরে যখন প্রথম তোমায় দেখি
ভেবে ছিলাম তুমি অনেক সুখি,
হয়তো বা আজকের নদীর মত কানায়-কানায় ।।


অচেনা মুখের ডাগর দুই পল্লবে
ছিল স্ব্প্নের আঁকা মাধূরি,
যেন দূর আজ হয়েছে নিকট,
অষ্ঠে ছিল যে তোমার হাসির কাজরী ।।


কে জানে, খুশীর গোপন চাবি কোথায়,
তোমার মোনের সাগরে যে দিয়েছে পাড়ি,
দিয়েছ কি তারে মন-প্রান-ভালোবাসা,
না-কি হারিয়েছ মগ্ন চরায় ।।


খুশীর রঙয়ে রাঙা ও বন্ধন
প্রমান করেনা তুমি সুখি,
হয়তো বা এ তোমার কঠিন সাধন
অথবা বৃ্থা চেষ্টা বাঁধিতে মন ।।


তবে কি ছিল প্রোয়জন নিজেকে সাজাবার,
সাগরে পা ডুবিয়ে শুধুই বালি লাগালে,
দেখলেনা ঝিনুকের বুকে মুক্তা,
আকাশ  হয়ে রয়েই গেলে-পেলেনা পূর্ণিমা ।।


আমি পথিক, তুমিও অন্য পথের
কোনদিন ও হয়তো হবেনা দেখা,
রবেনা তুমি আমার মনে
ক্ষনিকের এই দেখায় - জানলাম
তুমি - সুখি নয় ।।