কৃষ্ণা নদীর বাঁকে, মুনামি ঝিলের জলে,
কে গো বালিকা খেলিছ আনমনে,
হংস বলাকার পাখায় ভেসে
কি সুর রচিছ বলো ভালোবেসে ।।


সিগ্ধ সমীরনে - ভবানীর কোলে,
চঞ্চল প্রজাপতি থমকে দাঁড়ায়,
মায়াবী বন-বিথীর অপার মায়ায়
লুকোচুরি খেলে - মন দুলে দোলনায়।।


বাতাসের সুর শুনে - গুন গুন করে মন,
আঁচল উড়ায়ে নাচে আনমনা কত মন,
বাবলার শাখে বোসে ডাকে পাখি নিরালায়,
সাথী তার গ্যাছে কোথা- ফিরে আয়, ফিরে আয় ।।


ভাবনার ঢেউ ভেঙ্গে মন যদি যায় তীরে,
দেবে কি ধরা ও মন, কোন এক অছিলায়,
আগামীর পানে চেয়ে - শপথের মালা গেঁথে,
এসোনা ভেসে যাই - রামধনু দোলনায় ।।


( অন্ধ্রপ্রদেশের  কৃষ্ণা নদীর  তীরে ভবানী নামক একটা জায়গায়
পাহাড়ের নিচে মুনামি নামক ঝিল দিয়ে ঘেরা  একটা দ্বীপ প্রচুর  গাছ  আছে ,  বেড়াবার  সু বন্দোব্স্ত আছে)