শাঁকচুন্নির কেরামতি দেখবি নাকি তন্ত্র গাছে !
সেই যে এখন রাতের রাণী, আজগুবি এই খোলা মাঠে  
মামদো-হুমদো বেহ্মদত্তি শুনছে কথা আড়াল থেকে
ভুতের ছানা, পেত্নী পোনা, চিবায় লোহা ইমারতি দিবালোকে।।


বীর বীরেশ্বর ওঝারা সব শুঁকছে গন্ধ  তন্ত্র মতে
শাঁকচুন্নির ছলা কলা, দাপিয়ে বেড়ায় তিথি গতে
দাঁত খিঁচিয়ে, কখনো বা নাকি সুরে গাইছে গান
কখনো বা হাওয়ায় ভেসে সাধছে সেযে নিশির তান।।  


দুখ্যে-শোকে চোখ পাকিয়ে, কইছে কথা কড়-মড়িয়ে
যেতে দে পুন্যিমেটাকে, পালব ব্রত ঘাড় মটকিয়ে
পোশাক গুলো কেড়ে নিয়ে, বেচতে দেব সমবায়ে
কোন ওঝাতে বাঁচায় তোদের, দেখব তখন কেমন লাগে।।


সবুজ কোলার ঘ্যাঙর ঘ্যাঙর, গতরখানা পাঁচটনি চাংড়
মাথা আর করছে না কাজ, মান নেই তার, ভোলা-ভাংড়
সদ্য মায়ের দুগ্ধ পানে, দৃষ্টি ছোটে ত্রিনয়নে, নোটের পানে
কষছে বুদ্ধি ফেলতে পাকে, ওঝা-ফকির সুশীল জনে।।