মে দিবসে
          আধুনিক ইতিহাসে আজকের দিন
          শুভ হয়ে থাকুক চির অমলি।
          এদিনে সফল শ্রমিকের দীর্ঘ সংগ্রাম
          শ্রমিক পেল তার যথার্থ ঘামের দাম ,
          আর কর্মক্ষেত্রে আকাঙ্খিত পেল বিশ্রাম
          তবে নয় আর কাজ দিনরাত অবিরাম ।
          সূর্যোদয় হতে সূর্যাসত আর কাজ নয়
          মালিকের খুসিমত বাড়েনা কাজের সময়
          এদিন পালিত হল শ্রমিক স্বা্র্থযেমন
          শিল্পেরও স্বার্থ দেখা হল তমনি সর্বক্ষণ ৷
          সেইমত এইদিনে ক্রেতাদের স্বার্থ সুরক্ষায়
           এলো আইন সুদূর সেই আমেরিকায় ।
           যেখানে ১৭৭৯তে শ্রমিক দিল প্রাণ বিসর্জন
           নেতৃত্বে থাকা এ্যাঞ্জেল,ফিসার আর পারসন ।যে
           যেদেশে প্রথম হল শ্রমিক স্বার্থ রক্ষণ
           সেই দেশই রোধ করে ক্রেতাস্বার্থ হরণ ৷
.


  
  


এসো মোরা আজতাদের সাধুবাদ জানায় ।
………এভাবে আমাদের দেশে প্র্রতিটি শিল্পে এইদিনটি সচেতনভাবে পালন করা হয়
    প্রতিটি শ্রমিক এদিনের নানা অনুষ্ঠানে স্বতস্ফুর্তভাবে অংশ গ্রহণ করে এবং শ্রমিক মালিক ও প্রশাসকদের মাঝে এক সুসম্পর্ক সৃষ্টি ও তা বজায় রাখার শপথ
নেয় ।তাদের.অনেকেই আজ শিল্পে উৎপাদন বজায় রাখা ও বৃদ্ধির জন্য। এর
প্রয়োজনিতা উপলব্ধি করেছে তারা বুঝেছে যে সরকারী ও বেসরকারী কোন প্রতিষ্ঠানই
যে উৎপাদন হ্রাস পেলে তাদের উন্নয়নকাজ ও শ্রমিক কল্যাণ কাজ বজায় রাখার
জন্য একটা ান্যুনতন মুনাফার প্রয়োজন ৷কিন্তু দুঃখেরর বিষয় কিছু শমিক ও
কর্মচারী রাজনীতির প্রভাবে অসহযোগিতা ও বিরুদ্ধাচরন ক’রে শিল্পের,দেশের এবসর্বোপরি নিজেদের ও দশের ক্ষতিসাধন করে ,চলেছে,ফলে দেশের বহু শিল্প,এমনকি
বহু লাভজনক আজ বন্ধ হয়েছে আবার অনেকের নাভিশ্বাস উঠেছে ।।এর কুপ্রভাবই
পড়ছে বহু লাভজনক শিল্প সংস্থার উপর ।এই  সুযোগে কুচক্রী সরকার বহু
লাভজনক সংস্থাকে সল্পমূল্যে (প্রায়য় উপঢৌকনস্বরূপ )বৃহৎ শিল্পগষ্ঠীকে দিয়ে তাদের
সন্তুষ্টিি সাধন ক’রে সরকার ভাঙ্গাগড়ার  খেলায় তাদের সহায়তা নিচ্ছে ,এভাবে
দেশের যথার্থ উন্নয়ন ব্যাহত করছে ।আজকের শুভদিনে শ্রমিকস্বার্থে এইটুকুই বলার ।
c


…………………………………………………………………….
   জনবার কথা -১)প্রতি হে্ক্টর অ               মে দিবসে
          আধুনিক ইতিহা