কনকনে ঠান্ডায় ওঠো ভোর ১০টায়  
হেঁটে যাও শুধু বাথরুমের দরজায়
প্রভাতে রাখো গোটাকতক হিংঙের কচুরি
সাথে আলু কষা কিম্বা মশলা মাখা আলুচ্চরি।
তারপর আরাম চেয়ারে হেলান দিয়ে খাও এক কাপ কফি
সকালের ম্যাগাজিনে চোখটা  বোলাও দেখ টুকিটাকি।
তারপর আলস্যে দুচোখে যদি নিদ্রা নেমে আসে ,
পরম সুখে শয়ন কক্ষে উষ্ণতায় স্বপ্ন দুচোখে ভাসে।
কিন্তু পড়ে পড়ে ঘুমোলে কি  চলবে!
লাঞ্চ তো করতে যে হবে।
লাঞ্চে ভাত মুড়িঘণ্ট, ইলিশ ভাপা কিম্বা রগরগে মটন অথবা চিকেনকারি,
আরও কিছু মিষ্টান্ন সহযোগে
দুপুরের আহারটা শেষ কর।
তারপর লম্বা ঘুম শরীর স্বাস্থ্যের  জন্য ভীষণ দরকারি।
আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুসারে লাঞ্চের পর অবশ্যই বিশ্রামের প্রয়োজন,
তাই টেনে ঘন্টা দুয়েক নাসিকা গর্জনে ঘুমের আয়োজন।
দুঘণ্টার বেশি শোয়া ঠিক না
বিকেলে বা সন্ধ্যা বেলায় বাংলার শ্রেষ্ঠ শিল্প চপ,ফুলুরি রোল ও সিঙাড়া চা সহযোগে সান্ধ্য ভোজন খেয়ে এক গ্লাস জল মেরে দাও!
শীতের সন্ধ্যায় বাইরে বেরোনো ঠিক না
ঠান্ডা লেগে যেতে পারে,
তাই ঘরে বসে টিভি দেখ ফেসবুক করো হোয়াটস্যাপ করো সেলফি ইত্যাদি তোলো---
এই সব করতে করতে ডিনারের সময় হয়ে গেলে ঘিএর পরোটা, লাচ্চা পরোটা বা ফ্রায়েড রাইস চিকেন কারি বা চিলি চিকেন দিয়ে ডিনার সেরে ফেল--
শরীর ঠিক রাখার জন্য হাঁটা ভালো তাই বিছানার চারপাশে চক্কোর কাটো--'
এরপর কম্বল মুড়ি দিয়ে ঘুম
আবার ভোর ১0টয় ওঠো।
এক হপ্তা পর মেডিকেল কাড হাতে নামকরা নার্সিংহোমে ভর্তি হলেই সব ফ্রী!
.
-------------------------
02/02/2020
বহড়ু