আলোর সমস্ত প্রতিভা চিবিয়ে চিবিয়ে নাড়ির ভিতর থেকে
উগরে দেয়—ভালোবাসা;  নৃশংসতার এও এক রূপ !  
পাথর কেটে সিঁড়ি—পাঁজরে জল—ঝর্ণার আবেগ উচ্ছ্বাস—
অনন্ত সুখে ঝরে যায়, নিংড়ে যায় মাংসের ব্যাদানে
শতরঙা নদীর আখ্যান; চক্রাকারে বেঁধে ফেলে জীবন
স্বপ্নময় সমুদ্র—বিস্রস্ত জলরাশি ভেসে থাকি, ডুবে থাকি        
রক্ত কণিকায় জমানো রিরংসার উজ্জ্বল আগুন
চুমুকে চুমুকে পান করি নীল ফেনা, শুষে নিই রক্তের ব্যাধি;
যা কিছু সংক্রামক,আত্মঘাতী ভরে নিই—হৃদয়করতল,রিক্ত করোটি।
দীর্ঘ চুম্বনে ফেটে যায় নরম জ্যোৎস্না, সবুজ মাটি !  
হাত রাখি বুকে—জেগে থাকো নগ্ন চাঁদ—খুলে খুলে দেখি  
সাজানো প্রতিটি রন্ধ্র প্রাচীর—শিরা উপশিরা!