রুমালে বেঁধে বাসনার অন্তিম শ্বাস আমার আগে আগে হাঁটছে নিম্নগামী দিনরাত্রি। আমি তোমার ছায়ার দিকে চেয়ে আছি নাভিমূলে কখন ফুটে উঠবে রোদগোলাপের পাপড়ি; এমন আয়োজন কর যাতে কোন রকম দ্বিধা ছাড়ায় যে কোন নদী উপেক্ষা করে নেমে যেতে পারি...গড়িয়ে গড়িয়ে যেতে পারি চাঁদের দিকে। কিন্তু তোমার ত্রিভুজ ভূগোলে এখন মহাকাব্যিক অন্ধকার পাছে পথ ভুল হয় এই ভয়ে পাথরে পাথর ঘষে আগুন জ্বলাতেই জ্বলে ওঠে সনাতন শ্লোক আর আমি পেয়ে যাই তোমার চূড়াই পূর্ব পুরুষের ফেলে যাওয়া শ্বেত পাথরের চোখ।