তোকে সরাসরি বলতেই পারি অনে-ক কিছু,
তবু খাঁটি ঠুনকো ইমেজে যেন সে ঘটনা যেন খানিকটা ময়লা ফেলে দেয়।
ভাঙার কাজ কি আরো বাকি আছে তোর? নাকি আজ আমরা দুজনেই রাঙা,
একজন খুশিতে আমি রক্তে,
আঘাতের ,বলবো না
বলবো শাস্তির।
তোকে বিশ্বাস করার শাস্তির অথবা
তোকে সুযোগ দেওয়ার শাস্তির।
যাগ্গে ওসব কে আর সুযোগ নেয় না বল।
দোকানদার নেয়, জোতদার নেয়, দেশের নোটদার নেয়।
সবাই।
সুযোগ নেওয়ার খেলাঘর এ সংসার।
উপায় যায় হোক সুযোহ পাওয়া আর নেওয়ার মাঝে যেন না থাকে বিন্দুমাত্র ব্যবধান।
এ কথা আমার নয় এ শিক্ষা তোর, অথবা আমার কলুষিত মনের ।
যে মনের আয়নায় একদিন একটু হলেও ফুটে উঠেছিল তোর জন্য ভালোবাসার আলো।
এ লেখা তো কেবল উপলক্ষ
এ লেখা শুধু লেখা আসল উদ্দেশ্য তো আরও একটা ভুল করে এখনো তোর মঙ্গল কামনা করা অথবা আরো একটা ঠিক করা।
যদিও ঠিক ভুলের হিসাব অসফলের মুখে বড়ো বেমানান।
ক্ষমা করিস যদি ছোট মুখে বড়ো কথা বলি।
ভালো থাকিস এইটুকুই আশা।
আমার মতো কারুর সাথে আর বিশ্বাসের বসাসনে বাসা।
বিশ্বাস আর আগুন এই দুই,
যত কমই পরিমানে হোক
খেলেছো যদি পরিণামে ঠিক
পুড়বে তো নিশ্চই।
ভালো থেকো তবুও বলি আরো
সুখটা মিটুক চাহিদা যেমন তোমার
রঙের গল্পে নায়ক হলে তুমি
বন্ধু হবো মহাকাব্যের হোমার।
অনেক অনেক জটিল কথা বলা হল তাই
আর কুটিলতার প্রকাশ থামালামই না হয়।
কিন্তু মনে রেখ এই কথাটি
তুমি ছিলে তোমার মতো তোমার জন্য।
আমি ছিলাম আমার মতো তোমার পণ্য।
তবুও তুমি তুমিই আমার অঙ্গীকার,
তাই, মহাবিশ্বের ঈশ্বর করুন তোমাতে করুনাধারার বিসর্জন।
আর কি ই বা তোমার জন্য দেওয়ার আছে আমার!


------------------------------------
বেলুড় মঠ
১৯-০৫-২০১৯(ই)