আর এখন কর্মচেইন


ক্ষুধার জন্য যুদ্ধ
নিত্য নৈমত্তিক; ক্ষুধার জালা
খাবারের জন্য পেট পোড়ায়
সব প্রাণী কুলেরই।


ক্ষুধার পথে, যত লড়াই প্রত্যহ
সোদা দেখি খোলা চোখে
আর এ লড়াইয়ে যত স্বপ্ন জাল বুনে,
স্বপ্ন লড়াই; বাঁচার লড়াই
শরীর ক্ষয়ে ক্ষয়ে সেই কর্ম আঁধার
আর সেই কর্মেই কারও আত্মতৃপ্তি ভরা
কারও গায়ে ধুলা মাখা।


এখন ক্ষুধা আর কর্ম
একই চক্রে ঘুরে একটার পিছে আরেকটি
না হলে যে পেট পুড়ে।
এ কি সভ্যতার পাপ্র্য?
অসভ্যকালেই কি ভাল ছিল?
খাদ্য চেইন মেনে চলা।


আর এখন কর্মচেইন,
যা সভ্য সমাজের বুদ্ধির মাপকাঠি।


১৪২২/১৮, অগ্রহায়ণ/হেমন্তকাল।