অপেক্ষার এক অসয্য প্রহর


অপেক্ষার এক অসয্য প্রহর
পারি দিতে;
অচেনা পথের প্রান্ত সীমা মনে করে দেয়
প্রচ্ছদ যে, কাঠবিড়ালীর চঞ্চলতার মতো
চমকপ্রদ বটে!


পথিকের সাথে পথ হাঁটা; বাউল বিভাস
গুনগুনিয়ে আপদমস্তক জুড়ে
বৈরিতা ভুলে, স্বস্তির নিঃশ্বাস ছারে।


হাঁটতে হাঁটতে বেলা যে পরে আসে
গলায় তৃঞ্চা বাদ সাধে; সাঁঝের লালিমা চিরল পাতায়
আকাশ প্রান্তে পশ্চিমের গায়ে সনাতন দিগন্ত সাজ।


মেঘে মেঘে মেঘের দল বাঁধে
মেঘের কার্নিশে ঝুলে; সনাতন ঐ সাঁঝ আলো
লালিমা চুমে ফড়িং ডানায় বসে
পুঁই মাচায় বিবর্ণ আধো আলোয়।


সেই প্রহরে তুমি ছিলে
পলে পলে মিছে মিছি দৈত মুখোশের আঁড়ালে
সাঁঝ আঁধারে;
অচেনা টলটলে জলাধারে এ কার জলছবি ভাসে?
আঁজলা ভরা জলে উঠে এলো, সর্ন্তপণে
অপেক্ষার সমাপ্তি টানবে বলে।


১৪২৩/২০ বৈশাখ/গ্রীষ্মকাল।