গুহা পারাবার


কত শত লক্ষ কালে? এ গুহা হতে ও গুহা, এ পাহাড়
হতে ও পাহাড় শাপদ সংঙ্কুল পথে, পথ হেঁটে হেঁটে
পর্বত চূড়ায় উঠা! সূর্য উঠা দেখবে বলে।


কেমন তার রূপ? কি রোহিত ক্ষমতা তার গায়?
আলো ঝলমলিয়ে দিয়ে গেল বাঁচার স্বপ্ন স্বাদ; ঢলে পরা
বেলায় আঁধার নেমে এলে, গুহায় যত্রতত্র এব্রোথেব্র
পাথর সিঁথানে রাত গেল! তবুও গুহায় আঁধা জেঁকে বসে
ক্ষুধার তীব্র দহনে পোড়ায়।


পাথর ঘষে বর্ষা,
পাহারের খাঁজে খাঁজে চরে বেড়ানো
বন্য ছাগল, ভেড়া, বনমোড়গ, মেছো মাঘ, হরিণ শিকারে
বাহুবলে নেমে পরে গুহাদলের যোদ্ধারা;
আজ ভোজ হবে!
পূর্ণিমা রাতে জোছনা বিভাস, চেখের নোনা জল চেখে
ভালোবাসার সেই প্রথম ধারাপাত আঁকে গুহাগ্রাত্রে।


১৪২৩/০৯, কার্তিক/ হেমন্তকাল।