অতীতকে গিলতে গিয়েও থেমে যায় মানুষ।
কোথাকার কোন এক খবরের কাগজ জুড়ে কেবল দুঃখ;
সে তথাস্তু পৌঁছায় কুকুরের ঘ্রাণ শক্তির প্রখরতায়।
তাই সে "গুয়ের্নিকা" আঁকার বদলে নিজেই গুয়ের্নিকা বনে যায়।
পিকাসো, মানুষের ঐ দুঃখবাদী রূপটিকে ভালো করেই চিনতো, জানতো।
তাই জীবনকে উপলব্ধি করেছেন ত্রিমাত্রিক চর্ম চক্ষু দিয়ে।
আমাদের দেখার পালা কবে শেষ হবে জানিনা।
তবে আঁকার পালা যে খুবই সীমিত,
সেটা জেনেও গিলে বসে আছি ছেলেবেলার মোমরঙ।
মাথার ভিতরে ভোঁভোঁ করছে ক্যানভাসের দল;
নারীর স্তন পেরিয়ে ফুলের তোড়া হাতে আসছে প্রেমিক;
তবে এবারকার ফুলগুলোও রসকষহীন,
ঠিক ভ্যান গগের মতো।