আসছে সেই ১৬ ই ডিসেম্বর, বিশ্ব সম্মান করে শ্রদ্ধাভরে, বাঙালিরাই পারে তরা করে স্বাধীনতা দিতে পরাধীন জন্মভূমি মাকে। আমরাও মায়ের গর্ভ থেকে ভূমিষ্ঠ হয়েছিলাম দশ মাস পরে তাই মাকে মুক্ত করেছি মায়ের পায়ের শৃংখল ভেঙেছি দশ মাস যুদ্ধ করে। ইতিহাস রচেছি ভালোবেসে মাকে। জীবন দিয়েছি, জীবন নিয়েছি, ভয় পাই নাই বিদেশি শত্রুকে। কেউ পারে নাই কোনদিন এই ধরণীর পরে, দশ মাস যুদ্ধ করে জন্মভূমিকে স্বাধীনতা দিতে। তাই বাঙালির একুশে ভাষা দিবস স্বীকৃতি পেল  "মাতৃভাষা দিবস" হিসাবে পালিত আজ জগৎজুড়ে; আর বাঙালির বাংলা ভাষা হলো মধুরতম ভাষা এই বিশ্বের পরে। হারায়েছি মোরা শত শত শ্রদ্ধেয় বুদ্ধিজীবীদের, মা বোনের ইজ্জত লুটেছে মীরজাফর আলবদর আর রাজাকারদের সাহায্যের জোরে। মেরেছি কত শত শত ওই বিশ্বাসঘাতক মীরজাফরদের তবু দেখি এসে শেষে,  আজও চারিদিকে ছড়ায়ে রয়েছে হাজার হাজার আলবদর রাজাকার আমাদের মাতৃভূমি বাংলাদেশে। জাতি ধর্মের ঊর্ধ্বে উঠে আজ সবাইকে শপথ নিতেই হবে কোনভাবে ভাঙতে দেব না বাঙালি জাতীর জাতীয় ঐক্যতাকে। যুদ্ধ মোদের চলছে চলবে যতদিন দেশের শত্রু নিপাত না হবে।


২৭ শে অগ্রহায়ণ, ১৪২৬,
ইং তাং ১৪/১২/২০১৯,
শনিবার সকাল ৭টা। ৮৬৪,  ১৫/১২/২০১৯।