নেতাজীর আজাদহীন সরকারের ভয়ে ব্রিটিশরা নিজেদের
স্বার্থরক্ষার্থে কৌশলে ভারতবর্ষকে টুকরো করে মিথ্যা
স্বাধীনতা  দিল। ক্ষমতালিপ্সু এদেশের ব্রিটিশ চামচাগুলো
পাগল ছিল ক্ষমতার লোভে। কেমন করে মন্ত্রী হবে দেশের
মানুষ শাসন করবে ব্যক্তি স্বার্থে, বুর্জুয়াতন্ত্রে। এরা  শিক্ষিত
ছিল ব্রিটিশ মন্ত্রে।


নিরানব্বই বছরের  পাট্টা পেল ইজারাদারী চামচাগুলো,
তাইতো নেতাজীকে মরতে হলো। স্বাধীনতার নামে।


ওদের চোখে ঠুলি পরিয়ে ভারতবর্ষের স্বাধীনতা আইন  
উনিশশত পয়তাল্লিশ সালের জুলাই মাসের চার তারিখে
ব্রিটিশ সরকার ভারত, পাকিস্তান নামে ধর্ম জাতে ভাগ
করে  ডোমেনিয়ন স্টেট করে (বড়রাষ্ট্রের ছোট রাজ্য করে)
ভারতবর্ষকে স্বাধীনতা দিলে। ক্ষমতা লোভী মানুষগুলো
তাই নিয়েই সুখী হলো। ভাবলো না ভবিষ্যতের কথা। আর
মাত্র উনত্রিশ বছর পরে ভারতবর্ষ ফিরে যাবে ঐ ব্রিটিশদের
ঘরে। আমাদের পূর্ব-পুরুষ ছিল এমন বেহুশ ভাবতে কষ্ট লাগে।


রক্তদিল শত শত লাখ লাখ শেষে দেশের মানুষ এই মূল্য পেলে?
নিজের দেশে পরাধীন মোরা, কেমন ছিল নেতা তাঁরা? ভাবো- এবার
ভাবতে হবে সবাই মিলে নতুন করে, আবার রক্ত দেওয়ার শপথ নিয়ে।
আমরা আর বাঁচবো না ভাই শুধই বর্তমানে, বাঁচবো মোরা অতীত আর
ভবিষয়তে। তবেই সসম্মানে থাকবো মোরা ভবিষ্যতের মুখে মুখে।


২২শে ভাদ্র, ১৪২৫,
ইং ০৮/০৯/২০১৮, শনিবার,
ভোর ৪.৩০মিঃ।  ৫৭৭ তাং ০৮৷০৯৷২০১৮।
For details please follow the link.
https://youtu.be/A0pml3FhoO4