নিঃসঙ্গ জীবনের প্রান্তরে বেজে উঠেছে যুদ্ধকালীন দামামা !
হ্যাঁ, - যুদ্ধকালীন তৎপরতায় নতুন ভাবে সাজিয়ে নিতে হচ্ছে জীবনের প্রান্তরকে ।
দীর্ঘ দিন ধরে জমে থাকা মলিনতার ছাপকে ধুয়ে মুছে সাফ করে তোলার ঐকান্তিক প্রয়াস ।
নবরূপে, - নবসাজে বিভূষিত হৃদয়ের রঙ্গমঞ্চ !
কোনো এক অজ্ঞাত মহেন্দ্রক্ষণে ঘটবে তার আবির্ভাব, - পড়বে তার পাদস্পর্শ !!


রঙ্গমঞ্চের নির্জন – নিভৃত – নিরালা অপর পার্শ্বে ঘটমান বৈপরিত্য ...
  সেখানে নাটকের গোড়ার দিকে ঘটে যাওয়া ঘটনাবলীর দিকে ফিরে দেখা –
  পর্দায় ভেসে ওঠা তৃষ্ণার প্রতিচ্ছবি ! …
  তৃষ্ণার আকণ্ঠ তৃষ্ণায়, এক পাগলের পাগলামী !! ……
  পরিনাম, - পরিণতি, - ………….


এপর্যন্ত ঘটমান ঘটনাবলীর ভাব বিশ্লেষণে দর্শকমন্ডলীর মতামত – “ নিতান্তই ঋণাত্মকতা ! ”


কিন্তু অদৃশ্য নির্দেশকের নির্দেশনা ঘটনা প্রবাহকে বয়ে নিয়ে চলে অন্য পথে ।
  তৃষ্ণার অপ্রতুলতা ক্রমশঃ অন্তিমতা লাভ করে তৃষ্ণার স্থায়ী অন্তর্ধানের মাধ্যমে ।
  হৃদয়ের রঙ্গমঞ্চের পর্দায় উদ্ভাসিত হয়ে ফুটে ওঠে তৃপ্তির মুখমন্ডল !
  বন্ধ হয় পাগলের পাগলামী !!
  তৃপ্তির আগমনে পরিতৃপ্ত হয়ে ওঠে তথাকথিত পাগলের আত্মগহ্বর !!!


অন্তিমে পরিলক্ষিত ধনাত্মক পরিসমাপ্তি !!!! ……………………