নারী ঈশ্বর বিশ্বাস শীর্ষে, পরিবার শান্তি ধর্মে
দিনের পর দিন করিছে ব্রত
নির্জলা উপবাসে, করিছে তার পদে মাথা নত
কপালে চিহ্ন রয়ে যায়
চিহ্ন রয়ে যায় নারীর পবিত্র অঙ্গে
তবু ধর্ষণ শব্দ জাপটে ধরে লোলুপ দৃষ্টির সাথে!


আর্তনাদ কাকুতি মিনতি প্রতি শব্দে
ওঠে অনুরোধ ঝড়-
জঘন্য নোংরা ধর্ষকের দিকে,
উপাস্য কল্পে, হৃদ কলিজা হতে মুক্তির আশে।


ধর্ষণ ধর্ষক উপাস্য কল্প নারী পাশাপাশি
কেহ উত্তেজনা কেহ ভোগী কেহ অন্ধ
কেহ উপাসক নারী অমানবিক ভোগ্য;
অন্যায়কারী ভোগী, আর নির্বাক কল্প
সম দায়ী নয় কি?


আরাধ্য কল্পের ভূমিকা অসার,
রক্ষা নেই! হলো উপাসকের ধর্ষণ মৃত্যু!
কেহ ব্যাখ্যা দেয় একাল ওকাল
অথবা নারীর গুণাহ খোঁজে চিরকাল,
তবুও বলে না, এ সমাজ কঙ্কাল ভুলে গড়া,
এসো আমরা অহিংস মানুষ হই,
সুশীল জীবন জীবের মৌলিক অধিকার!


অগ্নিপরীক্ষা, বস্ত্রহরণে তৃপ্ত মহাকাব্য
নারীর সম্ভ্রম, নির্মম নির্লজ্জে কেড়ে,
বয়ে নিয়ে চলে অশ্লীলতা প্রজন্ম হতে প্রজন্মে
দলিতের হয়না ধর্ষণ হতে মুক্তি,
রয়ে যায় সমাজ কঙ্কাল বুকে ব্যথা
কলঙ্কময় মানবতা।।



দলিত> ধর্মে নারীকে নীচ অস্পৃশ্য অসুচি অ্যাখ্যা  দেওয়া হয়।


ধৃতি রাজ