জবুথবু মেঘ, আকাশ ছিল ভারী ।  
গল্পটা শেষ – শোনাবো তাই লেখা ।    
খোলা চোখে ভাবনার জল বইছে নদী নালা,  
অদ্ভূত সব বস্ত্র পরিধানে ;  
কীট পতঙ্গ সাঁতরে হ’ল ধন্য
ডুব দিয়ে কেউ স্বর্গরথ যাত্রী ।    


ছোট পাঁচিল,
কার্তিকের মূর্তি সারি সারি ;  
সুন্দরের আকাশ যেথায় বাড়ী ।  
বালির ওপর সটান পাটাতন
কোভালাম বীচ - মাতাল বেতাল  
পাতলে শয্যা ;    
লবণ দিয়ে গোলা সাগর জল,  
জগন্নাথের মায়ার টানে হল্লাবোলের দল ।  
সুরপ্রবাহে তন্বী ছন্দ কমনীয় অতীত
ছড়ের বক্র টানে -  
মোহনয় জাল, ভয়াবহ সঙ্গীত ।  


জমিয়ে নাটক ভবিতব্য, বটতলার জ্যোতিষ (Pharaoh’s famous dream)  
অসুর দাপট নরপুঙ্গব
সাতটা তেজি ঘোড়া -
বলিষ্ঠ পৌরুষ ;  
ডাঁটার নলে চিংড়ি মালাইকারী ।  
মজে যাওয়া অপঘাতে অভিশপ্ত নদী
দেওয়াল জুড়ে শিল্পী আঁকে -
শীর্ণ সাত ঘোড়া ।  
সাতের গেরো নবজাতক ক্ষয়িষ্ণু খাল
এই মাটি লালন করা ভাগের অংশীদারী ।