যুবতীর শরীর দেখে চোখ—
মুগ্ধ মন, মন কেমন, মন উচাটন
অভিসারী দেহে পাগলপারা বকুলগন্ধ
ঢলে পড়ি, যেদিকে চালিত করে স্নায়ুতন্ত্র
দিঘির পাড়ে নিয়মিত বসে সুখী রাজহাঁস
রেখাপথে জলকেলি, ওই রেখাপথে মায়া
যৌনতা ঠোঁটে তখনই বৃষ্টির ফোঁটা
কুহক রচনা করে, তার শরীরী ভাষা
কুহকের জলে জাগে সহস্র ফণা
স্নানরতা অপরূপ তোমার দেহসৌষ্ঠব
আমাকে পোড়ায়, ভাবায়—
শরীরের ভাষা, নাকি, —ভাষার শরীর;
রেখে যায় জীবনের বাঁকে, এক জীবনদর্শন!


টালিগঞ্জ, কোলকাতা।
রচনাকাল : ০৬|১১|২০২২