রক্তের মারিজুয়ানা শুষে নিয়ে যায় সামুদ্রিক লবণজল
পায়ের তলায় বালি; আঙুলে খুঁড়ে চলি ইতিবৃত্ত- বেঁচে থাকার
কথায়, ঝাউএর নিমগ্ন দৃষ্টি।
আমাদের এড়িয়ে যায়
        ঢেউ ...       ওঠে
নামে  ...    খেয়াল খুশি।
               ঢেউ ...


শুকনো বাতাস আঁচলে উড়িয়ে আসে, সেলফি-বৌদিরা
পা ছুঁয়ে ফেনা; কিছু ফিরে আসে জলের সাথে
চিহ্ন সেও রেখে যায় না। মুছে যায়। সন্ধে নামার খোঁজে।


এরপর


জলপরীরা আসে; স্বপ্নের মতে জ্যোৎস্না, নীলচে ত্বকের
উজ্জ্বলতা। আঁশ গন্ধে ভেরে যায় ফুসফুস
জলের সাথে মিশে যায় অনন্তের আবেগ। এখানে দাঁড়িয়ে
ভাঙা ঢেউদের দুবাহু বাড়িয়ে আপন করে নেয়
বিস্তীর্ণ
বালুচর


দূরে কোথাও আগুনের সাথে যাপিত হয় জীবনের গান।