কৃষ্ণকে ভালোবেসে বিনোদিনী রাই ,
কৃষ্ণ কলঙ্কের মালা পরলো গলায় ।
কৃষ্ণকে ভালোবেসে রাধাবিনোদিনী ,
অভিসারে চলে যমুনায় মনোমোহিনী ।
পানিয়া ভরনে শ্রীমতি যায় যমুনায় ,
শ্বাশুড়ি ননদী সেথা রয়েছে পাহারায় ।
বাঁশরী বাজায় কালা তমালেরি শাখে ,
বাঁশরী শুনে রাইয়ের কলস ভাসে কাঁখে ।
নিধুবনে যায় বিরোহিনী ভজিতে বনমালী ,
জটিলা কুটিলা দেখে সেথা কৃষ্ণকালী ।
এলিয়ে এলোকেশ খসাইয়া খোঁপার বেনানী ,
নাচলে নয়ন তারা রাই যেন মনি হারা ফনি ।
কৃষ্ণ মেঘ হেরে রাইয়ের কৃষ্ণ পড়ে মনে ,
কতদিনে হবে মিলন কালিয়া বধূর সনে ।
রন্ধনসালে শ্রীমতির ভুল হয়ে যায় রন্ধনে ,
কৃষ্ণবর্ন ধূম্র দেখে রাধার কালা পড়ে মনে ।
রমণী শিরোমনি রাধীকা প্রধানা রমণী ,
কৃষ্ণপ্রিয়া রাই লক্ষ্মী স্বরূপা নারায়নী ।
ইন্দুমতি দেবী লক্ষ্মীপ্রিয়া সত্য সনাতনী ,
পেঁচক বাহন যার ঝাঁপি হস্তে ব্রহ্মান্ড পালিনী ।
*%%%%%%%%%%*
দুপুর -- ১২ : ৪৫ মিনিট ।
০৫/০৬/২৫ বৃহস্পতিবার ।
কোলকাতা ।