ঈশ্বরের সৃষ্টি আমরা সকলে
সকলের বৈশিষ্ট ভিন্ন
আকারে , রকমে সকলে আলাদা
প্রকৃতিতে এটাই দৃষ্ট।
পুরুষ-নারী দুই বিপরীত মেরু
পরস্পরে করে আকর্ষণ
দুয়ে মিলে সাম্য হ’লে
সাম্যভাব সংসারে ।
সাম্য রচনাই জীবনের লক্ষ্য
প্রকৃতিতে সংস্থিত সাম্যভাব
নারী পুরুষের সঙ্গত চলন
রচনা করে সাম্যভাব।
নারী পুরুষের সঙ্গত চলন
প্রভাবিত করে সন্তানে
পিতা-মাতায় সহজ টান
জাগায় সন্তানের অন্তরে।
পিতা মাতায় সহজ টান
সবল করে ভাতৃ প্রেম
পরস্পর পরিপূরনী সেবা
দৃঢ় করে পারিবারিক বন্ধন।
প্রেম  স্বতঃই ব্যাপ্তি পায়
পরিবার থেকে পরিবেশে
প্রেমের আবেশে আবিষ্ট হয়
জীবন-প্রেমী সকলে।
প্রেমই সৃষ্টির আদি-উৎস
প্রেমেই সৃষ্টির স্থিতি ও বিকাশ
সম্প্রীতির মূলে প্রেমই মন্ত্র
ঈশ্বর কিনা প্রেম স্বরূপ।
প্রেমীর চোখেই দৃষ্ট হয়
ঈশ্বর সর্বত্র অনুস্যুত
ঈশ্বরপ্রাপ্তি লক্ষ্য হোলেও
প্রেমীতেই মোরা অনুগত।