ব্যাসদেব মহামুনি ত্রিকালজয়ী মহাজ্ঞানী রচিলেন মহাভারত ভাগবত গীতা,
কুয়াশা সৃষ্টি কারী পরাশর মুনিযার পিতা, শান্তনু রাজার পত্নী সত্যবতী মাতা।
মহাভারতে কুরুপাণ্ডবে দ্বন্দ্ব কুরুক্ষেত্রের মাঠে বহু সেনা যোদ্ধাসহ ভায়ে ভায়ে যুদ্ধ,
ভাগবতে বর্নিত হয়েছে বিশুদ্ধ কৃষ্ণ প্রেম, কৃষ্ণপদে ভক্তি, ভক্তের চিন্তা থাকবে শুদ্ধ।
গীতা হলো পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধর্ম গ্রন্থ ,ত্রিকালজয়ী , মহাজ্ঞানতত্ত্ব,সর্বযুগে সর্বত্র সকলের প্রযোজ্য,
রবীন্দ্র সাহিত্য দর্শন অক্ষুন্ন অমর চির শাশ্বত ত্রিকালজয়ী , চির সমুজ্জ্বল সংগীতে কাব্যে লিপিবদ্ধ।


কলকাতা শহরে জোড়াশাকোঁ ঠাকুর পরিবারে উদয় হলো রবি আঠারো শো এক ষষ্টি সালে,
জন্ম হলো জমিদার পরিবারে শিক্ষা পেলো গৃহশিক্ষকের তদবিরে কী সৌভাগ্য কপালে,
বাংলা সাহিত্যের উন্নয়নে বহু প্রবন্ধ নাটক উপন্যাস ছোটগল্প কাব্য কবিতায় ছিল অদ্ভুত কল্পনা,
গীতাঞ্জলী না লেখলে বাংলা সাহিত্যে বিশ্বের দরবারে নোবেল পুরস্কার হতো না।
তাঁর চির স্মরনীয় শান্তিনিকেতন উপন্যাস গোরা নৌকাডুবি ছোটগল্প কাবুলিওয়ালা পোষ্টমাষ্টার গুপ্তধন,
কালজয়ী নাটক রক্তকরবী ডাকঘর অমরকায্য,সোনারতরী গীতাঞ্জলী যা জয় করল বিশ্ববাসীর মন,
রবীন্দ্র চিন্তায় আমরা জন্মই জীবন যাপন করি অবশেষে মরি ,মরেও পরপারে ঘুরি,
মহাজ্ঞানী ব্যাসতুল্য এমন কবি ও কাব্য কোথায় গেলে পাবো, তাঁরে জন্ম জন্মান্তারে খুঁজে চেষ্টা করি।