কোমল প্রশান্তি আর মৌন নিস্তব্ধতায়
বিষন্ন সন্ধ্যা আঘাত করে  স্বীয় সত্ত্বাকে।
বিমূর্ত দেহ থেকে বেরিয়ে আসে
স্বর্গীয় উদ্যান।


সজলনেত্রে ভেসে উঠে কিছু জলছবি
কিছু আহত সংলাপ  বাজে কানে।
ভূমির কোন পরিবর্তন নেই
অথচ মালিক পরিবর্তনশীল।
আত্মার পরিবর্তন নেই কিন্তু দেহ পরিবর্তন হয়।
মানুষ নিজেই জানে না কি কারনে তার জন্ম
কর্ম তার জন্মের কারন লিখে দেয়।


সূর্য আলো দেয় তামাম জগতকে
প্রতিদান চায় না কিছু কভু  কারো কাছে।
কিছু মানুষ প্রদীপের সমান কার্য  করে
অথচ নিঃশব্দ নির্লিপ্ত অনুচ্চস্বর।
গভীর অতল জীবনের প্রান্তসীমায়
নিদারুণ যন্ত্রণা তাকে স্পর্শ করেনা।
ম্লান মেঘ দিকবিদিক ছুটে হয়ত
কিন্তু প্রলোভনের কোন দ্বৈত ভুমিকা নেই।


কেন জানিনা ছুঁয়ে যায় শব্দের ভেতর শব্দ
ঘরের ভেতর নুতন কোন ঘর।
অর্থময়তা অর্থহীন শব্দ
শুধু কি শব্দের জটিলতা
নাকি ব্যবচ্ছেদের দুর্বোধ্যতা।
আগুনের আঁচে নিরট হয় যে মন
কান্না হাসি তার  কাছে একই রকম।🙏🙏🌺🌺