নৈঃশব্দ্যতায় ছুঁয়ে যায়......
ঈশ্বরীয়  চিন্তার ঝড়ো আকাশ
চিন্তার খোলস পাল্টে কেন?
এভাবে চলে যেতে চায়
ধূসর কুয়াশাঘেরা অমিমাংশিত  যাত্রায়।


অচেনা অজানা ঈশ্বরের বাড়ির সিংহ দরজায়
কে বসে পাহাড়া দেয়?
যেও না যেও না.....
মৌমাছির ঝর্ণার মত কলরব উঠে  
বসো না, কর্ম,  কর্ম করে যাও
ক তে কৃষ্ণ  ক তে কালো
কাজে ঈশ্বর কথায় ঈশ্বর চৈতন্যে ঈশ্বর
বন্ধন মুক্তির  উত্তম পথ।


রোজই  ঈশ্বরের ঘর মেরামত হচ্ছে
অন্তিম যাত্রার পথ যাত্রীরা পলস্তারার মত
খসে পড়ছে
খসে পড়ছে হামাগুড়ি দেওয়া ছোট  ছোট হাত
খসে পড়ছে গর্ভের  নবাগত।


সহস্র বছরের পাপের ফসিল
ভেঙে যাচ্ছে নুতন ধরণীর হালখাতায়
যে রক্ত বিন্দুতে জন্মের ইতিহাস
সেই রক্তের শুদ্ধাচারে নেমেছে
ঈশ্বরের  অনন্ত হাত।


আবার মিলাও হাতে হাত
আবার হাসতে দাও প্রাণ খুলে
বুক ভরে নিতে দাও নিঃশ্বাস
মনের জীর্ণতার কর অবসান।


ইতিহাস তুমি নও শুধু বর্বর
তোমার  পাতায় ও লেখা আছে
রোমিও  জুলিয়েট, ইউসুফ জোলেখার
প্রেম ইতিহাস।

দুহাজার একুশ খুলে ফেলো
বেদনার নীল খাম, মুচকি হাসো
হাসো না একটি বার একটিবার , যেতে দাও  
যেতে দাও, ঈশ্বরের ঘর।