মিহির প্রকৃতির মাধুর্য করে পেশ:
‘‘চৌদিশ বৃক্ষে পল্লব হরিতে রঞ্জিত;
চঞ্চল নদ-নদী অবিরাম বহত;
গিরি ও অরন্যে শোভিত হয়েছে বেশ।
’’বিহঙ্গের গুঞ্জরণে মোহগ্রস্ত রেশ!
হরেক পুষ্প হরেক রঙ্গে পরিব্যাপ্ত,
প্রজাপতি যেন তাদের আমেজ প্রাপ্ত;
মহীতে সুসজ্জ মনোহারিনী এ দেশ!


দক্ষিনাবহে সুবাসের নিকুঞ্জ যেথা;
মনোরথ ও মনোবঞ্চা হয় সতেজ,
মনস্তাপ ও অবসাদ হয় বিচ্ছেদ,
মহত্তর আর প্রীতি জন্ম নেয় সেথা।
তবু কেন নেই তার ঈষৎখানি তেজ?
এ প্রকৃতি কুঞ্জ কভু না হয় উচ্ছেদ।