গতকাল কবিতার আসরে প্রকাশিত (১৩১) টি কবিতার নাম দিয়ে এটা লেখার চেষ্টা করেছি মাত্র !


“আমি খুব সহজ করে বাংলায় বলি” “আত্মভোলা ভালোবাসা” “রহস্যময় প্রেম”এর আড়ালে “বিলুপ্ত মানবতা”
“পদ্ম পাড়ের কল্পতরু” “পূর্ণতা” পায় “সাবাস ক্রোয়েশিয়া! জাতি ভাবো একটু” ।
“একটা প্রশ্নের জন্য” “নিরাময়” “সব চেয়ে বড় লুটেরা” কাব্য মুকুল কাব্য উপহার”
লুটে “মাগো মা” “মেধা” র “পেশা” “ইনজেকশন” পুষে, “ঘূর্ণন”
“একটা মানুষের মন” । “শয়তান” “নিজের মুখোখুখি” -
‘ঘুমপাড়ানির গান’ শোনে যাই ‘অন্যরকম’ সুরে ‘অসীম চাওয়া’ এই ‘অভিমান’
“রেখো মনে” “তুমি আমার নও” “ওরে বিহঙ্গ” ‘সেই মেয়েটা” ভাবে
‘একদিন মিলনোৎসব হবে”“আগড়া মানুষ”“তোমাকে নয় আমাকেই”ফিরে আসতে হবে।
“স্বীয়ঙ্গন” “বর্ণান্ধ” “প্রেমের ভাষা” “কি যে উন্নতি আর অবনতি”
পাশে “যখন কোথাও কেউ নেই” “এই শ্রাবণে” “স্বপ্নভঙ্গে” কারণ “অবসর”
“লুট” “ঐক্যতানে” “অচেনা জনপদে অজ্ঞাতবাস” “প্রিয় হুমায়ূন”
গড়ে তুলি “ভালোবাসার সাদা রং” মেখে “তোমার লাইজ্ঞা” “লিমেরিক” “আসন্ন”
“একজন কাপুরুষ কবির কিছু কথা” “আগুনের ফুলকি” হয়ে ঝরে।
“চলো অন্ধকারে যাই” এই বলেই কি “ভগবানের উপস্থিতি” টের পাই ।
“একজন অনুসন্ধানী এবং একটি ব্যথিত আত্মা” “বর্ষার জ্বর” “মন থেকো সীমানায়”
“ইনকমপ্লিট” “জীবনের ভগ্নাংশ” “ঘর্মাক্ত শরীর” “বাসরের স্বপন”
“মৃত্যুই মুক্তি” বলে “দুর্গন্ধ” ছড়ায় “অসবস্তির বেড়াজল” “অতৃপ্ত”
“আধুনিকতার ফল” “মনে রেখো” “বৃন্দাবন বারানসী” “অ-খন্ডিত” “তোমার পাশে ডাকবেতো”!
বল-“কোথায় তোর স্বর্গভেলা” দেখনি “পতিতার পরিণতি”
“চেনা জানা সবই যেন আজ অজানা”
“অণুকাব্যে”র মতো “নিশ্চুপ” “কমরেড” “গণতন্ত্র মুক্তি পাক”
“সুভাষীণী” “বৃষ্টি ছন্দ” “আমার এলেংগা” “মরণকামড়” “পথহারা” “পাহাড়স্বপ্ন”
“শূন্যতা” “খাদক” “নির্মোহ ভালোবাসার মায়াজাল” “দ্বিধা-দ্বন্দ্ব”
“বাতাস ভুলেছে” “শয়তানও বিমর্ষ” “দুর্বাচাষী রূপে” “তিনটি মৃত্যু”
“তবুও” “নীতিকাব্য” “স্বপ্নের লাশঘর” খুঁজে ।
“চোখের জলে” “তোমার প্রেমের ঋণ” “তুমিহীনতা” “আমি নারী” কি “সম্ভব”
“রোদ চশমা” “স্বার্থপর” “জানি” “এই আমি জানি” “জাল জালিয়াত” “নীল পরী” “করে যায় অভিযোগ”
“সেই ছগিরালি” “মনে করো” “সুবচন” “সুখে থাকিস” “মায়ের চরণ দুটি”
“আইন” মেনে “একপাত্রের সুধা-কর” “আবার ডাকে হৃদয়” “সময়ের প্রহসন”
“সেই মেয়েটি” “বৃষ্টি কথন” “উচাটন মন” “ধোলাই” “অব্যক্ত”
“ভালোবাসা পেলে নষ্ট হতাম না” “মৃত্যুর চিন্তা” “ধুয়ে যাক সব মলিনতা”
“মিষ্টি হাসি” “ভালোবাসা আছে ধারে” “পিরিতে পোড়ায় মন”
“কেমন আছো মৃত্তিকা”
“সমর্পিত মন” “সুখের গৃহকোণ” খুঁজে “যাদবপুরের ক্যাম্পাসে”
“জীবন এতো কষ্ট কেন” “ডুবে আছি” “জন্মভুমি” “হাসেমূলে” “কাঠপাখি” ।