বাংলাতে প্রাণিবিদ্যা, জুওলোজি ইংরেজিতে
এমন মজার সাবজেক্ট নেইতো আর পৃথিবীতে,
প্রিয় বিভাগের শিষ্য মোরা, প্রকৃতি মোদের গুরু
কর্ডাটা, শ্রেণিবিভাজন, বিবর্তন- ননকর্ডেটে শুরু;
অন্যরা যখন না দেখেই মুখস্ত করে বইয়ের পাতা
আমরা শিখি প্রাণিবৈচিত্র্য প্রকৃতি মোদের খাতা।
জিরাফের লম্বা গলা, জেব্রা-বাঘের ডোরা,
সাগরের নীল তিমি, অক্টোপাস আর তারা ;
বিবর্তনে প্রাণী সৃষ্টি, সৃষ্টি নতুন রূপ-
মজার বিষয় জুওলোজি, তোমরা কেন চুপ?
পড়তে গিয়ে খুঁজে পাই নতুন নতুন ছন্দ,
ডিম হতে কি করে সব বড় হয়? জেনেই আনন্দ !
ধরা মাঝে আবিষ্কৃত, প্রাণ আছে যার-
সুন্দর যত প্রাণী সব, শিক্ষার্থী হলাম তার।
"হোমো সেপিয়েন্স" মানুষ হয়, বুদ্ধিমান প্রাণী !
"স্কোলিওডন সোররাকোয়াহ" হাঙর, সাগরে থাকে জানি ;
"টেনুয়ালোসা ইলিশা" জাতীয় মাছ, থাকে পদ্মার বাঁকে
"প্যানথেরা টাইগ্রিস" রয়েল বেঙ্গল, বনরক্ষী বলে তাকে।
"কপসিকাস সলারিস" হলো মোদের জাতীয় পাখি,
সুন্দর সুন্দর প্রাণীর মিষ্টি ছবি প্র্যাকটিক্যালে আঁকি।
স্যারদের প্রিয় সান্নিধ্যে, গড়ি জীবন ষোলো আনা,
অধ্যয়ন মোদের রঙিন ভীষণ, প্রজাপতির ডানা ;
মজা করে পড়ার জন্য, সেরা জুওলোজি হলো,
প্রাণিবিদ্যা পড়ে তোমরা ক্যারিয়ার গড়ে তোলো।