নিঃসঙ্গ মাতাল রাত,
তার উপর চাঁদের ও নাকি আছে কলঙ্ক,
তাইতো বুড়ি বসে আছে ছড়িয়ে সারা পালঙ্ক।
বেহায়া বুড়ি আর কতকাল পাহারা দিবি নির্ঘুম চাঁদ,
নড়ে না চড়ে না বুড়ি সারাক্ষণ বসে থাকে গালে দিয়ে হাত।
আনমনে ভাবছি তাই,কি করে যে পাব আকাশের ঐ চাঁদ,
পান সুপারী খায় না বুড়ি পরে গেছে সব দাঁত,
তাই ভেবেছি বুড়ির জন্য রাঁধবো আজ গরম গরম ভাত।
তবুও যদি দেয় বুড়ি মিষ্টি হেসে নিশি জাগা ঐ চাঁদ,
গল্প করে কাটিয়ে দিতাম আমার একেলা জাগা রাত।
বেহায়া বুড়ি চোখে ঘুম নেই? নাকি খাবি কাঁচা আমের ভর্তা?
দাঁত থাকলে কিনে দিতাম নতুন একটা সর্তা,
ঐ বেয়ায়া কুঁজোবুড়ি কেনো চাঁদের ঘারেই চেপে বসলি, চাঁদ কি তোর কর্তা?
থাক তুই কুজোঁবুড়ি গেলাম আমি শোবার ঘরে, চোখের কোণে এসে গেছে এক পাহাড় ঘুম।
মন চাইলে ছড়িয়ে দিস জোছনার আলো,
ঘুম জড়ানো চোখে আমার দিয়ে যাবে চুম।