কোন এক অজ্ঞত হইয়া চলবো বলে
বাহির হলেম "ত্রয়াত্নক" সুহৃৎ।
একজনাতো কারিকা ভিন্নমুখিতা দেখায়'লো।
বলছে শুধু প্রতীক্ষার কথা-
প্রতীক্ষা বরফ বাঁধলো তার গপ্পে।
"দো" সুহৃতের শিরে পেঁচাত্ত উঠলো
চলতেছি পথ একা একে
সুহৃতের ঘুন ঘুন সুরেলা ধ্বনি
উঁকি মারে।
বলে সে সুহৃৎ সুরেলা ধ্বনি ধর
আমি বলি-
সুহৃৎ সুরেলা আমার ডরের একটা ঘর।
তার আহাজারিতে করে গেছি সুরেলাধ্বনি।
জানি না কতটুকু হল?
তারপর ও মনে হয় আমার বুকালস
টেক্সির স্বর।
তির্যগ্ভাবে নিগম চলতে গিয়ে
চোখে পড়ল গ্রন্থগার।
সুহৃতকে বলতে গিয়ে
বাজিয়ে দেয় সে বাহবার স্বর।
আনন্দে প্রবেশ করিতে
দেখি জৈনিক মেয়ের দল।
যে যার মতে বলা বলি,হাসা হাসিতে মগ্ন।
তাদের অতিক্রমে পথে পিছনে থাকায়
বেশরম মেয়েটি চেয়ে আছে আজো
আধো আধো ভাষায়।
এতটুকু-তে ইতি টেনে,
চোখ উঠায় গ্রন্থগারে।
কি আর যেন করি বলে গ্রন্থগারে
"দো" সুহৃৎ হস্তে তুলি শিক্ষার মন্ত্রচাবি।
মোদের স্বরূপ অনেকে দেখি
ঞানের ছাঁয়ার পাশে বসে আছে।
অতএব, জানানা'রা ও কম ছিল না
তারা দেহজদের সমান সমান।
কিছু জানানা পড়ে এবং বুলি করে
আড়ে আড়ে থাকায় এদিকে বারবার।
হঠাৎ দর্শন করি "দো" জানানা ছাড়া
ওরা আর কেউ নেই!
কি হল তাদের মাঝে জানি না।
আবার দেখিতে পায় জৈনিক বই পড়ে,
আরেক জন নাই!
যাবে সে কোথায়? দেখেছি থাকে দেখেছি
জৈনিক দেহজের সাথে প্রেমে মজে গেছে সে।
কি অদ্ভুত-রে বই খোঁজার বানে কথাতে আছে।
দৃশ্য টা দর্শন করিনি আর
সমাপ্তি টেনে দিলাম "দো" চোখে আবার।
বি:দ্র: আজকের কবিতা আমার দুই বন্ধু কে মিস করে লেখা।একজন এই কবিতার ঘটনা টা বুঝবে কিন্তু আরকে জন কিছু বুঝবে না।কারণ সে ঐদিন আমার সাথে সময় কাটায় নি।