ভোর হয়ে যায়,
পরীর নাদুশ নুদুস বাচ্চাদের ঘুম ভাঙ্গেনা।
পরী এসে তাদের ডেকে দেয়,
তারা ঘুম থেকে জাগে, কপট অভিমানে রাগে।
তারাও প্রাকৃতিক কাজে যায়, আর আমি অপেক্ষায়।
পরীর বাচ্চারা নাস্তা করে, ফল খায় জল খায়।
আমার চোখের তৃষ্ণা বাড়ে,
পরীর বাচ্চারা ধীরে ধীরে পঙ্খীরাজে চড়ে।
এক একটি পঙ্খীরাজ উড়ে এসে আমার সামনে থামে,
এক একটি পরীর বাচ্চা তাহা হতে আমার সামনে নামে।
আমি জল পেয়ে বলে উঠি আহ!
তবুও মেটেনা আমার জল তৃষ্ণা।
তারা আমার সামনে হাটে আমার সামনে দিয়ে যায়,
তারা দলে দলে ঢুকে পূর্ণ যৌবনা স্কলাস্টিকায়।
পরীর বাচ্চাদের উন্নত বক্ষ তবুও তারা কুঁজো হয়ে হাটে,
পিঠে তাদের জ্ঞানের বোঁঝা আমার কষ্টে বুক ফাটে।
হঠাৎ অচিন ঘ্রাণ আমায় ডাকে তাহার কাছে,
দেখি আমার হাতের পাশে
পরীর ফুটফুটে এক বাচ্চা বসে আছে।