মারক বাংলা-বাতাসে দিয়েছে তনিকা , ফ্যাকাসে বাতাস ,
বুড়িগঙ্গা কর্ণফুলী বিষময় করেছে,তরল গ্রীবায় ঢেলেছে জহর,
জলজীব অবিরাম ধড়ফড়ে , যেন বন্দী কোন গ্যাস চেম্বার ।
ওরা রেসকোর্সের ঘাসগুলিকে উপড়িয়েছে
ঘাসের লোহিত কণায় তোমার কণ্ঠ ম্লান ,
দূরের বাউল শুনিতে পায়না তোমার তান ।
ধানমণ্ডির ধ্যানমানতা ধুলায়মান, কিশোরী কষ্টে রাস্তা পাড় হয়
মা দেখে আর মনে আসে কিযে ছিল তার স্কুলছুটি – ছুটাছুটি মনোরম ।
ওরা বটতলাকে বাড়তে দেয়নি, কেটেছে দূর্বা ও তরুছায়
বিচ্চু ও বাচ্চুদল বেসামাল , অকু-অঘ উছলায় ।
তুমি, ওহে প্রিয় তুমি, আস, ড্রোন-দ্রোণী বেয়ে তোমারই বাংলায় ,
একজন বুদ্ধিজীবী বলে তব নিয়ে লিখা কহা ঢের হয় ,
আদর্শে লেগেছে কেবল আধেক লালন। ফুঁফায় মুমুক্ষা অখল ,
মুজিব মুষ্টিতে মিচকে মিইয়ে যাবে - টিক্কাবৎ অক্কা যাবে অখন ।
বহিবে মুজিব মারুত, মধুমতি থেকে মিসিসিপি , মরমি মগণ ।
মুজিব শতবর্ষ