শরৎ রজনীর প্রায় শেষ প্রহরে স্বপ্নে দেখিলাম, দেবী  দূর্গার  নাফ নদী দিয়ে রবি-ছন্দে আর সুলতানি-রঙে চিত্রল জলযানে বঙ্গে শুভ পদার্পন।
শোভিত হলো আশপাশ আকাশ মাটি জঙ্গল
প্রতিভাত হলো  মুখ -বনধু  ভবতোষ নারায়ণ নিখিল
বাংলার নানাবিধ বাদ্য বাজনা বাজিলো।


সহসা নজরে এলো কষ্টনাশিনী  দুর্গার পদতলে পঞ্চপচঁন  মুখ অতীব কদাকার
ওরা গোঙ্গাচ্ছে  অসুরিয়  ঢঙে
টেরিতো  হলাম আলোআঁধারীর মাঝে
ওদের নামের প্রথম বর্ণসমেত পোষ্টার নিয়ে এক রাখাইন কিশোরী
যেন একাই  লাখো মানুষের প্রতিনিধিত্বের  প্রতিধ্বনি-ঝংকার।
  


অতি সাহসিনীর হাতে জগতের শ্রেষ্ঠ পোস্টারে বায়ান্নর বিজয়ী ভাষার




প  
  
পদপিষ্টরা ক্লোনকৃত কি না জানা যায় নাই
তবে সবাই মানব- আদলের দানব  দানবী।